বিয়ে আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি বড় নেয়ামত। বাল্যবিবাহ রোধের নামে প্রাপ্তবয়স্কদের বিয়ের পথে বাধা সৃষ্টি করা হয়। ফলে অনেক তরুণ-তরুণী অনৈতিক ও অবৈধ যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয় বা পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত হয়ে পড়ে।
যদি সম্মতিক্রমে মিলনের বিষয়ে যুক্তি দেওয়া যায় (নাউযুবিল্লাহ), তাহলে কম বয়সে সম্মতিক্রমে আধুনিক যুগে বিয়ের বয়স করা যাবে না কেন?
যখন ছেলে বা মেয়ের আধুনিক যুগে বিয়ের বয়স গলায় 21 বা 18 সালের শেকল ঝুলানো হয়, তখন জীবনের প্রতিটি মোড়ে দুঃখ এবং অশান্তি আশ্রয় নেয়। কারণ যৌবনের উত্তাল ঢেউ 21 বা 18 বছর শুরু হয় না।
এর আগে তার পূর্ণতা ছড়িয়ে পড়ে প্রতিটি শিরায়। এবং জীবন উত্তপ্ত উত্তেজনায় পরিণত হয়। কিন্তু তারা বিয়ে করতে পারে না। ধর্ষণ, আত্মহত্যা, নিষিদ্ধ গ্রামে যাতায়াত, স্বেচ্ছায় মিলন বাড়ছে। ইভটিজিং একটি ছোট বিষয়। আহ! কি অদ্ভুত দৃশ্য।
বিংশ শতাব্দীর শুরুতে, ব্রিটিশ সরকার ছেলে ও মেয়েদের জন্য বিয়ের বয়স যথাক্রমে 20 এবং 18 নির্ধারণ করে। কিন্তু বিয়ে অবাধে চলতে থাকে, বয়স নির্বিশেষে। বিয়ে একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত।
Table of Contents
আধুনিক যুগে বিয়ের বয়স
এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিবেচনা করতে হবে। আমরা যদি আমাদের মা, দাদী, নানীর বিয়ের বয়স পরীক্ষা করি, তাহলে নিরাপদে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যেতে পারে যে 16 বছর বয়সী মেয়ের বিয়ে করার বয়স নয়।
বলাই বাহুল্য, যারা সমাজে প্রতিষ্ঠিত বা শিক্ষায় অগ্রগামী, আইনের কোনো সাড়া নেই।
Facebook Messenger এ PDF বা যেকোনো ফাইল পাঠানোর নিয়ম
সোশ্যাল মিডিয়া | স্টিভ জবস কেন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেননি?
হোয়াটসঅ্যাপ বনাম ভাইবার মেসেঞ্জার – আপনার কোনটি ব্যবহার করা উচিত?
পাঁচ বছর আগে বিশ্ব জরিপে বাংলাদেশকে শান্তিপূর্ণ ও সুখী দেশ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। এটি বিবাহিতদের চেয়ে কম বয়সী বিবাহিতদের উল্লেখ করেছে।
ইসলাম বলেছে, প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর যদি সন্তানদের দ্বারা অবৈধ সঙ্গম ও যৌন অনৈতিকতার আশংকা থাকে, তাহলে সেই বয়সেই তাদের বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হবে।
আমার মতে, কোনো বয়সের সীমা নির্ধারণ না করেই বিয়েকে ব্যক্তির ওপর ছেড়ে দেওয়া উচিত। আর এর উত্তম সমাধান রয়েছে ইসলামে।
Leave a Reply